আমার গল্প আমি টুকাই

আমি টুকাই।বয়স ১৮।আমি সাধারনত
bottam.আজ আমি যে গল্পটা বলছি সেটা আমার
জীবনের সবথেকে সেরা মুহুর্ত।আমি যেদিন
থেকে জেনেছি যে আমি একজন গে,সেদিন
থেকে আমি পাশের বারীর একটা দাদাকে খুবই পছন্দ
করতাম।প্রায়ই আমি লুকিয়ে লুকিয়ে তাকে দেখতাম।
দাদার বয়স ছিল প্রায় ৩০।হঠাত্ একদিন খুব
জোরে বৃষ্টি পড়ছিল।আমার দাদা ত্তর
বাড়ীতে আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল,আমি জানতাম
না কেন ডেকেছিল।আমরা দাদার
রূমে কথা বলছিলাম,হঠাত্ দেখি আমার ত্তই
দাদা তার নিজের জামাটা খুলে ফেলল।আমি কিছু বলার
আগেই দাদা আমাকে জড়িয়ে ধরল।আমি একটু বিস্মৃত
হয়ে তাকে সরিয়ে দিলাম।তখন আমার
দাদা আমাকে নিজের ফোনে গে সেক্সের ভিডিত্ত
দেখালো।আমি তখন বুঝলাম দাদাত্ত গে।তাই
আমি আমার কথাত্ত বললাম।বলামাএই দাদা আবার
আমাকে জড়িয়ে ধরল ,আমিত্ত
দাদাকে জড়িয়ে ধরলাম।দাদার
সারা গায়ে রোমে ভর্তি।
প্রথমে দাদা আমাকে বিছানাতে শুইয়ে দিল,তারপর
আমার উপরে আস্তে আস্ত দাদা আমার উপর
শুয়ে পড়ল।তারপর আমার মুখে,গলায় নিজের মুখ
ঘসতে লাগল। ত্তফফ্
সে অনুভূতি আমি বলে বোঝাতে পারব না।
আমি দাদাকে আরত্ত
চেপে জড়িয়ে ধরলাম,ততক্ষনে আমার
বাঁড়া সোজা থেকে সোজাতর হয়ে প্রায় ৭
ইন্ঞি হয়ে গেছে। দাদা তখন নিজের
প্যান্টটা খুলে ফেলল।আমি তো দাদার
বাঁড়া দেখে অবাক,কী মোটা,কী লম্বা প্রায় ৮ ইন্ঞি।
এরপর দাদা আমার জামা প্যান্ট খুলে দিল।তারপর
আমি দাদার শক্ত ত্ত মোটা বাঁড়াটা আমি নিজের
মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম,এইভাবে কিছুক্ষন চলাল পর
দাদা আমাকে বিছানায় চিত্ করে শুইয়ে দিল,তারপর
আমার পাদুটো চাগিয়ে নিজের শক্ত বাঁড়াটায় থুতু
লাগালো,এরপর নিজের ধনটা আমার পোঁদের
ফুটোতে ঠেকিয়ে আস্তে করে চাপ দিতেই
আমি চেঁচিয়ে উঠলাম।তখন দাদা আমার ঠোঁঠ নিজের
ঠোঁঠ দিয়ে চেপে ধরে পুনরায় নিজের বাঁড়াটা হাত
দিয়ে ধরে আমার পোঁদের গর্তে প্রায়
পুরোটা ঢুকিয়ে দিল।আমি যন্এনা সহ্য
করতে না পেরে দাদাকে ঠেলে সরিয়ে দিতে গেলাম,কিন্তু
দাদা আমাকে চেপে জোর করে ধরে নিজের
ধনটা আমার পোঁদের ভিতর ঢোকাতে আর বার
করতে লাগল,এইভাবে ১৫ মিনিট চলল।আমরা দুজনেই
চিত্কার করে উঠছিলাম,সেই সময় দাদা আরত্ত দ্রুত
চাপ মারতে লাগল ত্ত
আমাকে চেপে ধরল,আমি বুঝতে পারলাম দাদার মাল
আউট হবার সময় হয়ে গেছে,,এইসময় দাদা প্রায়
কেঁপে কেঁপে উঠল এবং নিজের উষ্ণ মাল আমার
পোঁদের ভিতর বার করে দিল।দাদা এখন কাজের জন্য মুম্বাইয়ে থাকে,কিন্তু বাড়ী ফিরলে আমরা প্রায়ই সেক্স করি।