দিনারের মামা চাকুরী করতেন ম্যানপাওয়ার
রপ্তানী অফিসে। সেই সূত্রে দিনার তার
মামাকে বলে বিদেশ পাঠানোর জন্যে। মামা বললেন ২
লাখ টাকার যোগাড়
করে দিতে পারলে তিনি দিনারকে বিদেশ
পাঠাতে পারবেন। কিন্তু যাদের নুন
আনতে পানতা ফুরোয় তাদের কাছে ২ লাখ
টাকাতো পাহাড়ের সমান। অবশেষে বাবার শেষ সম্বল
ধানি জমিটি বিক্রিকরে ২ লাখ টাকা যোগাড়
করে ঢাকায় মামার বাসায় চলে এলো দিনার। তিন
মাস মামার বাসায়
থেকে ড্রাইভিং এবং আরবি কথা বলা শিখে দিনার
রওনা হলো মধ্যপ্রাচ্যের দিকে।
ড্রাইভিং শিখলেও লেবার হিসাবে চাকুরী পেল দিনার।
অমানুষিক খাটনি খেটেও ওর
মুখে লেগে থাকতো বিজয়ের হাসি। বিধাতা মানুষের
কোন সাধই অপূর্ণ রাখেন না। তাই একদিন
কাকতালিয়ভাবে পরিচয় ঘটে প্রতিষ্ঠানের মালিকের
সাথে। তিনি ওকে দেখে পছন্দ করেন
এবং গাড়ী চালাতে পারে জেনে নিজের
বাড়ীতে নিয়ে যান। মাদ্রাসায় পড়া দিনারের
আরবি কথা বলা অনেকটা সাহায্য
করে সকলকে আপন করতে। মালিকের তিন নম্বর
স্ত্রীর ঘরে ৩টি মেয়ে ও ২টি ছেলে।
ছেলে দুটি বাবার ব্যবসা দেখাশুনা করে। খুব
তাড়াতাড়ি দিনার মালিকের বাসার সকলের খুব আপন
মানুষ হয়ে উঠল। মেয়েদের নিয়ে কলেজ, স্কুল ও
মার্কেটে যাওয়াই ওর কাজ। মায়াবি এই চেহারা আর
শান্ত স্বভাব ওকে সকলের খুব কাছাকছি নিয়ে যায়।
মালিকের আলিশান বাসার সাথেই
কোয়াটারে ওকে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সুন্দর
একটি ঘর। দিনার ঐ ঘরটিকে বেহেস্ত
মনে করে গুছিয়ে রাখে। আধুনিক সব রকম সুযোগ
সুবিধাই আছে ঐ ঘরটিতে। দিনারের খুব ভাল সময়
কাটছিল। এরই মধ্যে দিনার বেশ কিছু
টাকা পাঠিয়েছে বাড়ীতে।
সুখ মনে হয় মানুষের জীবনে বেশী স্থায়ী হয় না। তাই
দিনারের জীবনে নেমে এলো এক মহা দুর্যোগ। গুনগুন
করে গান গাইতে গাইতে শাওয়ার ছেড়ে গোসল করছিল
দিনার। সাধারণত কেউ ওর ঘরে আসেনা বিধায়
বাথরুমের দরজা না লাগিয়েই গোসল করছিল। হঠাৎ
দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকলো মালিকের বড় ছেলে। ভুত
দেখার মত চমকে উঠে দিনার।
ছেলেটি ভিতরে ঢুকে দরজা লাগিয়ে দেয়। পাথরের
মুর্তির মত দাঁড়িয়ে থাকে দিনার। থর থর
করে কাপতে থাকে ওর শরীর। ছেলেটি কোন
ভনিতা না করে ওকে জড়িয়ে ধরে। হাতের মুঠোয়
দিনারের ধোনটাকে ধরে জোরে চাপ দেয়। দিনারের
বিচি গুলো ফুলে ওঠে চাপ লেগে। পাগলের মত
ছেলেটি ওর শরীর নিয়ে খেলা করে ।
হেচকা টানে নিজের জোব্বা আর সব পোশাক খুলতেই
ছেলেটার বিশাল বাড়াটা দুলতে থাকে। বাড়াটার সাইজ
বিলাতি মুলার মত। খুব ফর্সা। মুন্ডিটা রাজহাঁসের
ডিমের মত। দিনারের চুল ধরে একনিমেশেই ওর
মুখে বাড়াটা চেপে ধরে ছেলেটি। এরপর শুরু হয়
তান্ডব লীলা। দিনার শ্বাস নিতে পারে না।
বাড়াটা তার গলার ভেতর গিয়ে ঠেকে। বিচিগুলো যেন
কচি পেয়ারার সাইজ, দিনারের থুতনিতে লাগছিল ।
ছেলেটা এবার দিনারকে মেঝেতে উপুড় করে শোয়ায় ।
দিনার মনে মনে আল্লাহকে ডাকে। ছেলেটা তার
তিনটা আঙ্গুল একসাথে দিনারের পাছায় ঢুকায়।
দিনারের মনে হচ্ছিল সে এখনই মারা যাবে। মেঝের
কার্পেট কামড়ে ধরে সে। ও আল্লাহ ! এ কোন পাপের
শাস্তি কে জানে।
এবার শুরু হল আসল খেলা । ছেলেটা তার
মুন্ডিটা ঢোকানোর চেস্টা করে। ঢোকে না।
ঢুকবে কি করে। এতবড় মুন্ডি কোন মেয়ের
ভোদাতে ঢুকলেই তো খবর হয়ে যাবে । আর
সেতো ছেলে। দিনার বুঝল আজই তার শেষ দিন ।
ছেলেটা সময নস্ট না করে মুখ থেকে একদলা থুথু
মুন্ডিটাতে লাগালো। এবার দিনারের পুটকিতে সেট
করে দিলো এক ধাক্কা। ওহ মা বলেই দিনার অজ্ঞান
হয়ে গেল।
ছেলেটা আধঘন্টা তাকে চুদে একসময় নিস্তেজ
হয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে যায়।
২-৩ ঘন্টা পর হুশ ফেরে দিনারের। ঘরের কার্পেট
রক্তে ভেসে গেছে। সে উঠতে পারছে না। ও খোদা । ঐ
দিনই ডাক্তার দেখালো দিনার। ডাক্তার দেখেই সব
বুঝে মৃদু হাসল। ও কে বলল
এদেশে থাকতে হলে মালিকের কথামতোই থাকতে হবে ।
তাই মালিক যা বলে তা খূশি মনে করো।
দিনারের মনের মধ্যে শুরু হলো আতংক। ও
জানে এদেশে মালিকরাা যা বলবে সেটাই সত্য।
তাছাড়া মালিক খুবই ধনাঢ্য ব্যক্তি। তার ধন যেমন
আছে ক্ষমতা ও তেমনি। আতংক নিয়ে সময়
কাটতে থাকে ফিরোজের। কোন কাজে কেউ
ডেকে পাঠালেই দিনার আৎকে উঠে।
মুখটা ফ্যাকাশে হয়ে যায়। বিষয়টি লক্ষ্য করে বড়
ছেলে ওকে সাহস দিয়ে বলে তোর কিচ্ছু হবে না।
আমি তোর ক্ষতি করবো না। তুই নিশ্চিন্তে থাক।
এভাবে প্রায় ৩টি মাস অতিবাহিত হলো। বড়
ছেলে ২/১ দিন পর পরই সুযোগ বুঝে ওর ঘরে আসে।
হঠাৎ একদিন ছোট ছেলেও এসে যোগ দিল একই
কাজে। শুধু বললো আমার সাথে না করলে সব
জানিয়ে দেবে। শুরু হলো দুই ছেলের মনরঞ্জন করা।
ওরা দিনারকে যেমন ইচ্ছে চোদে। দিনার এখন সব
উপভোগ করে। তবে ওরা শুধু ওদের সাধই মেটায় না।
তারা দিনারকে মার্কেটে গিয়ে ইচ্ছে মত জিনিস
কিনে দিত। ভাল ভাল জুস ও অন্যান্য খাবার
খাওয়াত। দিনার নিয়তিকে মেনে নিল । এভাবেই
চলতে থাকলো সময়। মালিক ওকে ভীষণ আদর
এবং বিশ্বাস করতো। এরই মধ্যে মালিকের বড়
ছেলে বিয়ে করে আলাদা বাড়ীতে থাকে। দিনার
কিছুটা হাফ ছেড়ে বাঁচল।
কয়েকদিন হয় মালিকের আচার আচরণেও ফিরোজ
আতংকের গন্ধ পেলো। মালিক গাড়ীর
পিছনে না বসে সামনে এসে বসে। ওর সাথে ইচেছ
করেই গা লাগিয়ে চলে। দিনার বুঝেও না বোঝার ভান
করে ওকে এড়িয়ে চলতে থাকে। কিন্তু পারে না।
একদিন দুপুর বেলা দিনার চোখের উপর হাত
রেখে শুয়ে শুয়ে আকাশ কুসুম ভাবছিল হঠাৎ
চমকে উঠে তাকিয়ে দেখে ওর ঘরে মালিক। কিছ সময়
ওর দিকে তাকিয়ে থেকে বলে তুই আমার ছেলেদের
সাথে- আর কিছু বলতে হয়নি। একলাফে খাট
থেকে নেমে মালিকের দু’পা জড়িয়ে ধরে দিনার। দুচোখ
দিয়ে দর দর করে নামতে থাকে বর্ষার বন্যা। মালিক
এক হাত দিয়ে ওর চুল মুঠ
করে ধরে মুখটি ঘুরিয়ে দেয়। কিছু খন
তাকিয়ে থেকে কি মনে করে পরনের
কাপড়টি তুলে মুখে ঢুকিয়ে দেয় ধোনটা। দিনার
পাগলের মত ওর সব ইচ্ছে পুরণ করতে লেগে যায়।
দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করে ওর সব অত্যাচার।
চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে আমার কোন দোষ
নেই। কিন্তু কোন কথাই বলা হয় না। যাবার সময়
পকেট থেকে এক বান্ডিল নোট বিছানায় ফেলে মালিক
বলে- দিনার তোর কোন ভয় নাই। আমি জানি তোর
কোন দোষ নেই। তুই আমার বিশস্ত চাকর।
Home »
» প্রবাসে সমকামির হাতে ধর্ষণের শিকার
ফন সেক্স ৫০০ টাকা ইমু সেক্স ১০০০টাকা সেক্স করতে কল দাও 01710469450 Bondu ra sex korba but বিসসেস্ত khuka passo na amaka call dao 01710469450
উত্তরমুছুন“”Phn sex 500taka””
imo sex 1000taka
সমই ১ঘণ্টা
সেক্স করলে ১০০ ভাগ সেভ থাকবে
১ বার টাই করে দেখ
সেক্স korla বিকাশ korta hoba “BKASH, DBBL, A TAKA petata perla contack koro akhone call me★★01710469450